বরিশাল বিভাগের বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৫,নং দুর্গাপাশা ইউনিয়নের সড়কের বেহাল দশা দেখার কেউ নেই! (১ম পর্ব)

বরিশাল বিভাগের বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৫,নং দুর্গাপাশা ইউনিয়নটি বরিশাল বিভাগের বাকেরগঞ্জ উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে অনউন্নত ও নদীভাংগন এলাকা এই ইউনিয়নে নদী ভাংগনরোধের কাজ চলছে কিন্তু বিগত ২০-২৫ বছরে দুর্গাপাশা ইউনিয়নের কোন একটি সড়কের উন্নয়নের ছোয়া লাগেনি ঘটেনি দুর্গাপাশা ইউনিয়নের সাধারণ জনগনের ভাগ্যের পরিবর্তন। 

দুই দুই বার আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান ১০ বছরেও এলাকার কোন সড়কের উন্নয়নের জন্য আওয়ামী লীগের দুজন চেয়ারম্যান নিজেদের আখের গুছিয়ে নিয়েছেন ঠিকই কিন্তু সাধারণ জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন এর জন্য কোন কাজ করেননি এবং তার জন্য বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৫, নং দুর্গাপাশা ইউনিয়নের নদীভাংগনে ক্ষতিগ্রস্ত সাধারণ জনগণের যাতায়াতের যেন দুর্ভোগের কোন শেষ নেই। 

বরিশাল বিভাগের বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৫,নং দুর্গাপাশা ইউনিয়নের জেলেদের চাল, ভিজিএফ কার্ডের চাল এবং সরকারী যে সকল অনুদান প্রবান করা হয় সবই দুর্গাপাশা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ইউ পি সদস্যগণ তারাই ভাগ বাটোয়ারা করে খেয়েছেন যার ফলে আওয়ামী লীগের দুজন চেয়ারম্যান ১০ বছরে সাধারণ জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন না হলেও চেয়ারম্যানদের ভাগের প্রচুর পরিবর্তন হয়েছে তারা বরিশালে ৫ তলা বাড়ী, ধনসম্পত্তি করেছেন প্রচুর এবং এখনো বলাল তবিয়তে আছেন আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান। 

আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান এবং আওয়ামী লীগের অনেক বড় বড় নেতাকর্মীগন  লোকজন তারা নাকি এলাকার পরিচিত লোকজনের বাসায় আত্মগোপন করে রয়েছেন বরিশাল, ঢাকা সহ বিভিন্ন শহরে দুর্গাপাশা ইউনিয়নের সাধারণ জনগণকে দেয়া নির্বাচনীনে বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব আবু হানিফ তালুকদার নির্বাচন এর আগে বলেছেন যে নদী ভাংগনে ক্ষতিগ্রস্ত এবং স্থানীয় লোকজন জন্য একটি গন কবরস্থান করে দেয়ার কথা বলে সেটা আর করেনি এবং কোনদিন করবেন না এব্যাপারটা ১০০% সত্যি বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সাধারণ জনগণ। 

ছোট চৌরাস্তা থেকে গোবিন্দপুর বাজার, দুর্গাপাশা যাওয়ার সড়ক সহ কোক সড়কে ১০ বছরে কোন উন্নয়ন হয়নি। বরিশাল বিভাগের বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৫,নং দুর্গাপাশা ইউনিয়নের লোকজন জোয়ারের পানিতে ঘরবাড়ি তলিয়ে থাকে এবং মানবের জীবন যাপন করে আসছেন এবং সড়কে অটোরিকশা,

মোটরসাইকেল প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার স্বীকার হচ্ছেন তাই এই ব্যাপারে দুর্গাপাশা ইউনিয়নের সড়কের বেহাল দশা থেকে অব্যবহিত পাওয়ার জন্য সড়ক ও জনপথ, এলজি ইডির এবং গনপুর্ত অধিদপ্তর সহ সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের উপদেষ্টা মহোদয় এর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন স্থানীয় সকল শ্রেনী পেসার মানুষ। (চলবে